মানুষ সামাজিক জীব। তাই সমাজে বসবাস করতে হয়। কিন্তু সমাজে একা বাস করা সম্ভব নই। প্রয়োজন স্বামী-স্ত্রী, পুত্র-কন্যা, আত্মীয়-স্বজন, শুশুর -শাশুরি হতে শুরু করে সব কিছুই লাগে। এটি একটি জাগতিক নিয়ম। এর বাইরে যে থাকে তাকে পাগল ছাড়া কিছু বলা যায় না। 
কিন্তু তার পরেও পরিবার রচনা করার সময়। অনেক কিছু ভাবতে হয়। আন্দাজে কোন কিছু করতে গেলে ধরা খেতে হয়। কারন, সব কিছুর যদি সঠিক পরিকল্পনা না থাকে। তাহলে পরবর্তীতে পস্তাতে হবে। তাই স্বামী-স্ত্রী একসঙ্গে বসবাস শুরু করলে নিজেদের মধ্যে অথবা তাদের আত্মীয়দের মধ্যে একটু ঠুকাঠুকি হবেই। লক্ষ লক্ষ বছর পরেও ধারনাটি মিথ্যা হয়ে যায় নি। যাই হোক না কেন ঠোকাঠুকি সম্ভাবনা সব সময় থেকেই যায়।
তাই বিয়ের পূর্বে আবেগ দমন করতে না শেখেন তাহলে বড় হয়ে দেখা দেবে মত বিরোধ, সন্তোষজনক সমাধানের পথ খুজে পাবেন না, পরিবারেরে প্রত্যেকেই বড়ো মনোকষ্ট ভোগ করবেন, পরিবারে নেমে আসবে স্বাভাবিক জীবন যাত্রার বিপর্যয়। সুখশান্তিতে কাটাবেন না দাম্পত্য জীবন
যদি বিয়ের আগে যদি শিখে নিতে পারেন আবেগ দমন এর কৌশল , যতই মতের গরমিল হোক, তারা তাদের অবাঞ্ছিত আবেগকে ঠেকাতে পারতেন, পরদিনই তার অবসান হয়ে যেতো। পরিবারে ফিরে আসতো শান্তি ও স্বস্থির বাতাবরন। তাঁরা তাদের বদ অভ্যাস বর্জনের চেষ্টা করতেন আর চাইতেন তারা পরস্পরকে প্রতি বেশ ভালো ব্যবহার উদ্বুদ্ধ করতে। এর ফলে পরস্পরের প্রতি আন্তরিকতা প্রীতিবদ্ধ মনোভাব জেগে উঠত। পারিবারিক বন্ধন হতো সুদৃঢ়, সমাজে বাড়তো পরিবারের মানসম্মান। অবশ্যই যারা আবেগের রাশ টেনে ধরতে পারেন, তারা বিয়ের আগেই এ বিষয়ে প্রশিক্ষন নিয়ে থাকবেন। আমাদের পিতামহ-পিতামহকে সারা জীবন এ সমস্যা মোকাবেলা করতে হয়েছিল।
যাদের বিয়ের তর সইতে পারছেন না। তাদের বিয়ে সার্থক করতে চাইলে চারটি সুত্র মেনে চলতে হবে।
১. আত্ম নির্ভরশীল হওয়া চাই
২. সঠিক মেয়ে-পুরুষ নির্বাচনের জ্ঞান থাকা চাই
৩. বিবাহ বিষয়ক পরামর্শক চাই
৪. চিত্তোশোধনের কৌশল জানা চাই।
উপরে চারটির বিষয় আগে চিন্তা ভাবনা করে বিবাহ করুন।

কিন্তু তার পরেও পরিবার রচনা করার সময়। অনেক কিছু ভাবতে হয়। আন্দাজে কোন কিছু করতে গেলে ধরা খেতে হয়। কারন, সব কিছুর যদি সঠিক পরিকল্পনা না থাকে। তাহলে পরবর্তীতে পস্তাতে হবে। তাই স্বামী-স্ত্রী একসঙ্গে বসবাস শুরু করলে নিজেদের মধ্যে অথবা তাদের আত্মীয়দের মধ্যে একটু ঠুকাঠুকি হবেই। লক্ষ লক্ষ বছর পরেও ধারনাটি মিথ্যা হয়ে যায় নি। যাই হোক না কেন ঠোকাঠুকি সম্ভাবনা সব সময় থেকেই যায়।
তাই বিয়ের পূর্বে আবেগ দমন করতে না শেখেন তাহলে বড় হয়ে দেখা দেবে মত বিরোধ, সন্তোষজনক সমাধানের পথ খুজে পাবেন না, পরিবারেরে প্রত্যেকেই বড়ো মনোকষ্ট ভোগ করবেন, পরিবারে নেমে আসবে স্বাভাবিক জীবন যাত্রার বিপর্যয়। সুখশান্তিতে কাটাবেন না দাম্পত্য জীবন
যদি বিয়ের আগে যদি শিখে নিতে পারেন আবেগ দমন এর কৌশল , যতই মতের গরমিল হোক, তারা তাদের অবাঞ্ছিত আবেগকে ঠেকাতে পারতেন, পরদিনই তার অবসান হয়ে যেতো। পরিবারে ফিরে আসতো শান্তি ও স্বস্থির বাতাবরন। তাঁরা তাদের বদ অভ্যাস বর্জনের চেষ্টা করতেন আর চাইতেন তারা পরস্পরকে প্রতি বেশ ভালো ব্যবহার উদ্বুদ্ধ করতে। এর ফলে পরস্পরের প্রতি আন্তরিকতা প্রীতিবদ্ধ মনোভাব জেগে উঠত। পারিবারিক বন্ধন হতো সুদৃঢ়, সমাজে বাড়তো পরিবারের মানসম্মান। অবশ্যই যারা আবেগের রাশ টেনে ধরতে পারেন, তারা বিয়ের আগেই এ বিষয়ে প্রশিক্ষন নিয়ে থাকবেন। আমাদের পিতামহ-পিতামহকে সারা জীবন এ সমস্যা মোকাবেলা করতে হয়েছিল।
যাদের বিয়ের তর সইতে পারছেন না। তাদের বিয়ে সার্থক করতে চাইলে চারটি সুত্র মেনে চলতে হবে।
১. আত্ম নির্ভরশীল হওয়া চাই
২. সঠিক মেয়ে-পুরুষ নির্বাচনের জ্ঞান থাকা চাই
৩. বিবাহ বিষয়ক পরামর্শক চাই
৪. চিত্তোশোধনের কৌশল জানা চাই।
উপরে চারটির বিষয় আগে চিন্তা ভাবনা করে বিবাহ করুন।